ডিপিএলে ব্যাটিংয়ে সেরা অংকন, বল হাতে রনি
বরাবরের মতো এবারও জাতীয় দলের এক ঝাঁক তারকা ক্রিকেটারদের নিয়ে দল গড়েছে আবাহনী। তবে অন্যান্যবারের চেয়ে এবার যেন একটু বেশি। জাতীয় দলের অনেক তারকা খেলার সুযোগও পাননি। রিশাদ হোসেনের মতো খেলোয়াড়কে ছেড়ে দিয়েছিলেন শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের কাছে। স্বাভাবিকভাবেই দাপুটে পারফরম্যান্সে চ্যাম্পিয়ন হয় দলটি।
তবে এবার দারুণ নজর কাড়ে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবও। শেষ দুই বছর সুপার লিগে খেলতে না পারা দলটি এবার রানার্সআপ হয়েছে। তবে ব্যক্তিগত ঝলক দেখিয়েছেন দলের অনেক খেলোয়াড়। ব্যাট হাতে ১৬ ম্যাচে ৪৬.২১ গড়ে ৬৪৭ রান করে সবার উপরে অংকন। আর বল হাতে ১৯.০৬ গড়ে ৩১ উইকেট নিয়ে সর্বাধিক উইকেটশিকারি রনি।
দারুণ খেলেছেন প্রাইম ব্যাংক ক্রিকেট ক্লাবের পারভেজ হোসেন ইমনও। অংকনের চেয়ে তিন ইনিংস কম খেলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৬২৩ রান করেছেন তিনি। শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের সাইফ হাসান করেছেন ১৬ ম্যাচে ৬১৮ রান। গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্সের রুয়েল মিয়া ১৫ ইনিংসে বোলিং করেন ১৯.৬৪ গড়ে ২৮ উইকেট নিয়ে নজর কাড়েন।
সেরা পাঁচ ব্যাটার
নাম | ক্লাব | ম্যাচ | গড় | রান | ১০০/৫০ |
মাহিদুল ইসলাম অংকন | মোহামেডান | ১৬ | ৪৬.২১ | ৬৪৭ | ১/৭ |
পারভেজ হোসেন ইমন | প্রাইম ব্যাংক | ১৩ | ৪৭.৯২ | ৬২৩ | ৩/২ |
সাইফ হাসান | শেখ জামাল | ১৬ | ৪৪.১৪ | ৬১৮ | ২/৩ |
এনামুল হক বিজয় | আবাহনী | ১৩ | ৭০.৩৭ | ৫৬৩ | ২/২ |
জাকির হাসান | প্রাইম ব্যাংক | ১১ | ৫৪.৯০ | ৫৪৯ | ১/৩ |
সেরা পাঁচ বোলার
নাম | ক্লাব | ম্যাচ | গড় | উইকেট | ৪/৫ উইকেট |
আবু হায়দার রনি | মোহামেডান | ১৬ | ১৯.০৬ | ৩১ | ২/১ |
রুয়েল মিয়া | গাজী গ্রুপ | ১৫ | ১৯.৬৪ | ২৮ | ০/২ |
হাসান মাহমুদ | প্রাইম ব্যাংক | ১৪ | ২২.৭৬ | ২৬ | ২/০ |
নাজমুল ইসলাম | প্রাইম ব্যাংক | ১৫ | ২২.৭২ | ২৫ | ০/১ |
নাসুম আহমেদ | মোহামেডান | ১৬ | ২৪.০৪ | ২৪ | ০/১ |