খেলার মাঠে সবার আগে
Nsports-logo

শনিবার, ২৭শে জুলাই ২০২৪

সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ উইমেন’স চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের বিপক্ষে হার ভারতের

কমলাপুরের বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে রোববার সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ উইমেন’স চ্যাম্পিয়নশিপে ১-০ গোলে হারে ভারত। দ্বিতীয়ার্ধের যোগ করা সময়ে ব্যবধান গড়ে দেওয়া গোলটি করেন সাগরিকা।

প্রথমার্ধে আধিপত্য করলেও সুযোগ কাজে লাগাতে পারেননি আগের ম্যাচে ভুটানের জালে একের পর এক গোল করা পুজা দাস, সিবানি দেবিরা। তবে ভারত কোচ এটাকে দেখছেন সামগ্রিক ব্যর্থতা হিসেবে। প্রতিপক্ষ বাংলাদেশের প্রশংসা তিনি করলেন বটে, কিন্তু কিছুটা যেন উষ্মার সুরে!

“কোনো দল যখন গোল পায় না, সেটা পুরো দলেরই ব্যর্থতা। খুব ভালো (খেলল বাংলাদেশ)। আমি তো আগেও বলেছি বাংলাদেশ এই টুর্নামেন্টের সেরা দল। নেপালও সেরা দল, বাংলাদেশও সেরা দল, ভুটানও সেরা দল। প্রথমার্ধে আমরাও চার-পাঁচটা সুযোগ পেয়েছি, ওগুলো যদি কাজে লাগানো যেত, তাহলে আমরা জিততাম।”

“(বাংলাদেশের) কোনো মেয়েকে নিয়ে আমার কোনো পরিকল্পনা ছিল না। আমি বাংলাদেশের বিপক্ষে খেলতে এসেছি, তাদের সাথে খেলব, এটাই আমার মোটিভ ছিল। ব্যক্তিগতভাবে কোনো খেলোয়াড়কে ধরব (পরিকল্পনা করব), আটকাবো (এ পরিকল্পনা ছিল না)…আমি অল আউট খেলব ভেবে নেমেছিলাম। দুটো দলই বেশ ভালো খেলেছে, কিন্তু আমরা চারখানা সুযোগ মিস করেছি।”

পর্যাপ্ত সময় পেলেও আফিদা খন্দকারের বাতাসে উড়িয়ে নেওয়া লং পাস ক্লিয়ার করতে পারেনি ভারতের ডিফেন্ডাররা। শুক্লা মনে করেন, ওই সময় তার বার্তা পৌঁছায়নি মেয়েদের কানে।

“(শেষ মুহূর্তে গোল খাওয়া) এটা হতাশার বলব না, মেয়েরা যথেষ্ট লোড নিয়েছে, এটা একটা আচমকা ব্যাপার হয়ে গেছে, বলটা হুট করে নিচে নেমে এসেছে, আমি ডাগআউট থেকে মেয়েদের বারবার বলছিলাম, উপর থেকে বলটা ডিপ হবে, এটা হয়ত আমার যোগাযোগের কমতির কারণে ওরা শুনতে পায়নি, কিংবা পেছনে এত বেশি ব্যান্ড বাজছিল, সে কারণে শুনতে পায়নি।”

“একটা ম্যাচে কী হয়, সেটা বাইরে থেকে পর্যবেক্ষণ করা যায়, আমিও বুঝতে পারছিলাম বলটা নেমে আসবে হুট করে, বারবার বলছি, কিন্তু মেয়েরা হয়ত আমার শেষ কথাটাই বুঝতে পারেনি।”

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More

Privacy & Cookies Policy