খেলার মাঠে সবার আগে
Nsports-logo

শনিবার, ২৭শে জুলাই ২০২৪

অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশের যুবারা

বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ভারতকে হারিয়ে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠল টাইগার যুবারা। লো স্কোরিং ম্যাচে ভারতকে ৪ উইকেটে হারিয়েছে বাংলাদেশ। শুক্রবার দুবাইয়ের আইসিসি একাডেমি ওভালের ২ নম্বর মাঠে টস জিতে ভারতকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় বাংলাদেশ। টাইগার যুবাদের বোলিং তোপে ৪২.২ ওভারে geox sito ufficiale
marella outlet online shop
saldi borse mandarina duck
marella monochrome
marella 365 saldi
benetton outlet online
harmont&blain
geox.it saldi
borse marella outlet
harmont & blaine outlet donna
harmont & blaine sito ufficiale
negozi geox piu vicino a me
marella saldi 2023
hexagon regal
saldi marella 2023
সবকটি উইকেট হারিয়ে মাত্র ১৮৮ রান করতে সক্ষম হয় ভারত। লক্ষ্য তাড়ায় ৪৩ বল হাতে রেখে ৬ উইকেটে ১৮৯ রান তুলে জয় নিশ্চিত করে লাল-সবুজ জার্সিধারীরা। এই নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালের টিকিট পেয়েছে তারা। এর আগে ২০১৯ সালের প্রতিযোগিতায় ভারতের কাছে হেরেই রানার্সআপ হয়েছিল বাংলাদেশ।

টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই বাংলাদেশ যুবাদের বোলিং তোপে পড়ে ভারতীয় যুবারা। ১৫.৫ ওভারে ৬১ রানেই ৬ উইকেট হারিয়ে ফেলেন তারা। প্রতিপক্ষের ইনিংসের প্রথম তিনটি উইকেটই যায় মারুফের ঝুলিতে। এখান থেকে মুশের খান ও মুরগান অভিষেকের ৮৪ রানের জুটিতে বিপর্যয় কাটিয়ে ওঠে ভারত যুবারা। মুশেরকে ৫০ রানে ফিরিয়ে দলে স্বস্তি ফেরান মাহফুজুর। তবে সবচেয়ে বাঁধা অভিষেককে ফেরাতে দৃশ্যপটে আবার মারুফ। মারুফের বলে ৬২ রানে থাকা অভিষেক ক্যাচ দেন জিসান আলমের হাতে। সব মিলিয়ে ৪ উইকেট নিতে ১০ ওভারে মারুফ দেন ৪১ রান। শেষ উইকেটে লিম্বানি ও নামান তিওয়ারি ১৬ রান যোগ করে ভারতের স্কোর ১৮০ ছাড়ান। যদিও সেটা জয়ের জন্য যথেষ্ট হয়নি।

বাংলাদেশ জয়ের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে নামলে পঞ্চম বলেই ওপেনার জিশান আলম বোল্ড হন। তিনি পান টানা দ্বিতীয় ডাকের তেতো স্বাদ। আগের ম্যাচে খেলেছিলেন ৪ বল, এদিন মোকাবিলা করতে পারেন স্রেফ একটি ডেলিভারি। চৌধুরী মোহাম্মদ রিজওয়ান থিতু হতে পারেননি। ১৯ বলে ১৩ রানে বিদায় নিতে হয় তাকে। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সবশেষ ম্যাচে সেঞ্চুরি হাঁকানো আরেক ওপেনার আশিকুর রহমান শিবলি কাটা পড়েন রানআউটে। ২২ বলে ৭ করে সাজঘরে ফেরেন চলতি আসরের সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক।

দশম ওভারের মধ্যে টপ অর্ডারের সবাইকে খুইয়ে চাপে পড়া দলকে জয়ের কক্ষপথে নিয়ে যান আরিফুল ও আহরার। চতুর্থ উইকেটে তারা গড়েন ১৩৮ রানের জুটি। আরিফুল সাবলীল ছন্দে ব্যাট করেন। ৬১ বলে ফিফটি স্পর্শ করার পর তিনি তেড়েফুঁড়ে খেলতে থাকেন। সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগালেও শেষমেশ ৬ রান দূরে থামেন তিনি। তখন লক্ষ্য থেকে মাত্র ১৭ রান দূরে ছিল বাংলাদেশ। রাজ লিম্বানির বলে আরিফুলের ক্যাচ নেন ভারতের অধিনায়ক উদয় স্মরণ।

শিবলির আউটের পর আরও ২ উইকেট পড়লেও পরিস্থিতি অনুকূলের বাইরে যায়নি। মোহাম্মদ শিহাব জেমস মাঠ ছাড়েন দ্রুত। সময় নিয়ে দেখেশুনে খেলতে থাকা আহরার করেন ৪৪ রান। ১০১ বলের ইনিংসে তিনি মারেন ৩ চার। বাংলাদেশের অধিনায়ক রাব্বি ১১ বলে ৩ ও জীবন ৬ বলে ২ রানে অপরাজিত থেকে জয়ের আনুষ্ঠানিকতা সারেন।

বিস্তারিত স্কোরের লিংক

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More

Privacy & Cookies Policy