খেলার মাঠে সবার আগে
Nsports-logo

শনিবার, ২৭শে জুলাই ২০২৪

প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেলো বাংলাদেশ

বাংলাদেশ-নিউজিল্যান্ডের মধ্যকার তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ আগামী ১৭ ডিসেম্বর শুরু হবে। তার আগে একটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে সফরকারী টাইগাররা। ভ্রমণক্লান্তির কারণে প্রস্তুতি ম্যাচটা খেলা হয়নি নাজমুল-মিরাজদের। তবে যাঁরা খেলেছেন, তাঁদের গা গরম করার মতোই প্রতিদ্বন্দ্বিতা উপহার দিয়েছে নিgeox sito ufficiale
gabs outlet online
emme marella saldi
emme marella saldi 2023
saldi marella 2023
tata shop online
gioie di gea
tata italia scarpe
negozio harmont e blaine
marella outlet online shop
geox it saldi
vestiti benetton saldi
harmont & blaine palermo
la milanesa bag
scarpe geox uomo outlet
উজিল্যান্ড একাদশ। তারুণ্যনির্ভর নিউজিল্যান্ড একাদশের বিপক্ষে আগে ব্যাট করে বাংলাদেশ চারটি অর্ধশতকের ভিত্তির উপর ৪৯.৫ ওভারে ৩৩৪ রান করে অলআউট হয়। জবাবে ৩০৮ রানে শেষ হয়ে যায় নিউজিল্যান্ড একাদশের ইনংস। ২৬ রানের জয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৭ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া ওয়ানডে সিরিজের প্রস্তুতি সারল বাংলাদেশ।

বৃহস্পতিবার সকালে লিংকনের বার্ট সাটক্লিফ ওভালে নিউজিল্যান্ড একাদশের বিপক্ষে আগে ব্যাট করেছে বাংলাদেশ। ৪৯.৫ ওভারে অলআউট হওয়ার আগে তারা তুলেছে ৩৩৪ রান। লেগ স্পিনার হিসেবে পরিচিত রিশাদ এদিন ব্যাট হাতেও নিজের সামর্থ্য দেখান। শেষ ব্যাটসমেন হিসেবে আউট হওয়ার আগে ৮৭ রান আসে তার ব্যাট থেকে। মাত্র ৫৪ বল মোকাবিলায় তিনি হাঁকান ১১ চার ও ৪ ছক্কা। তার কল্যাণেই বাংলাদেশের রান তিনশ ছাড়ায়। তিনি যখন ক্রিজে গিয়েছিলেন, তখন ১৮৪ রানে পঞ্চম উইকেট হারিয়ে বেশ চাপে ছিল চন্ডিকা হাথুরুসিংহের শিষ্যরা। এরপর লিটন দাসের সঙ্গে ৭০ রানের গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন তিনি।

এই ম্যাচে অধিনায়কত্ব করা লিটন বিদায় নেন ৬৩ বলে ৫ চার ও ১ ছয়ে ৫৫ রানে। সেসময় বাংলাদেশের সংগ্রহ ছিল ২৫৪। তারপর তারা যে আরও ৮০ রান যোগ করে, সেখানে রিশাদেরই অবদান ৬৩। ছক্কা মেরে তিনি ফিফটি পেরিয়ে গিয়েছিলেন ৩৪ বলে। এরপর মুখোমুখি হওয়া ২০ বলে আনেন আরও ৩৬ রান। এর আগে তানজিদ হাসান তামিম ও এনামুল হক বিজয়ের ৪৭ রানের উদ্বোধনী জুটিতে বাংলাদেশের শুরুটা হয় ভালো। ২৬ বলে ৪ চার ও ১ ছক্কায় ৩৩ করে সাজঘরে ফেরেন এনামুল। দ্বিতীয় উইকেটে ১০১ রানের বড় জুটি গড়ে দলকে শক্ত ভিত গড়ে দেন তানজিদ ও সৌম্য সরকার। দুজনই আক্রমণাত্মক কায়দায় খেলে পান হাফসেঞ্চুরির দেখা। তানজিদ করেন ৫৮ রান। তার ৪৬ বলের ইনিংসে ছিল ৫ চার ও ৪ ছক্কা। ৮ চার ও ১ ছয়ে ৫৬ বলে ৫৯ রান আসে সৌম্যর ব্যাট থেকে।

এই জুটি ভাঙার পর ৩৬ রানের মধ্যে ৪ উইকেট খুইয়ে ফেলে লাল-সবুজ জার্সিধারীরা। তাওহিদ হৃদয় ৫ বল খেলে রানের খাতা খুলতে পারেননি। আফিফ হোসেন থামেন ১৩ বলে ১০ রানে। তবে লিটনের দায়িত্বশীল ইনিংস ও শেষদিকে রিশাদের তাণ্ডবে তিনশ ছাড়িয়ে আরও উঁচুতে যায় দলের সংগ্রহ।

৩৩৫ রানের বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে হাসান মাহমুদের নতুন বলের স্পেলের মুখোমুখি হতে হয় কিউইদের। ৬ ওভারের প্রথম স্পেলে তিনি ৩৬ রান দিয়ে নিয়েছেন ২ উইকেট। নিউজিল্যান্ডের দুই ওপেনার জেকব কামিংস (২২) ও জেকব ভুলাকে (৮) আউট করে নিজের প্রস্তুতি সারেন হাসান। আরেক পেসার তানজিম হাসানকে আজ তৃতীয় পেসার হিসেবে খেলানো হয়। ১৪তম ওভারে এসে তিনি কুইন সান্ডের উইকেট নিয়েছেন। আফিফ হোসেন টিকতে দেননি নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে ক্রিজে আসা জেটি টডকে (১)। নিউজিল্যান্ডের রান তখন ১৬.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৮০। সেখান থেকে ভারত পপলি ও এসকে প্যাটেল ১৫৬ রানের জুটি গড়ে ম্যাচ জমিয়ে তোলেন। দুজনই অর্ধশত করে শতকের পথে এগোচ্ছিলেন। দ্বিতীয় স্পেলে বোলিংয়ে এসে দুজনকেই আউট করেন আফিফ। পপলির ব্যাট থেকে আসে ৯২ রান, প্যাটেল ৮৯।

সেখান থেকে আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি স্বাগতিকেরা। লেগ স্পিন দিয়ে রিশাদ হোসেন নিচের সারির ব্যাটসম্যানদের আউট করলে ৪৯.২ ওভার পর্যন্ত খেলে সব উইকেট হারিয়ে ৩০৮ রান করে নিউজিল্যান্ড একাদশ। বাংলাদেশের হয়ে ৩টি করে উইকেট নিয়েছেন আফিফ ও রিশাদ।

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More

Privacy & Cookies Policy