চ্যাম্পিয়নস লিগের সেরা খেলোয়াড় ভিনিসিউস
রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে দারুণ একটি মৌসুম কাটিয়েছেন ব্রাজিলিয়ান তারকা ভিনিসিউস জুনিয়র। বিশেষ করে চ্যাম্পিয়নস লিগে তার পারফরম্যান্স ছিল দেখার মতো। সেমিফাইনালে বায়ার্ন মিউনিখের বিপক্ষে গোল দেওয়ার পর গোল পেয়েছেন বুরুশিয়া ডর্টমুন্ডের বিপক্ষে ফাইনালেও। দলকে ১৫তম চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা জেতাতে বড় ভূমিকাই রেখেছেন তিনি। তার স্বীকৃতিও পেলেন এই উইঙ্গার। চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা খেলোয়াড় হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন তিনি।
এই প্রথম চ্যাম্পিয়নস লিগের সেরা খেলোয়াড়ের খেতাব জিতলেন ভিনিসিউস। এবারের চ্যাম্পিয়নস লিগে ১০ ম্যাচে ৬ গোল ও ৫ অ্যাসিস্ট করেছেন ভিনিসিউস। সেমিফাইনালের দুই লেগেই ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়েছিলেন তিনি।
চ্যাম্পিয়নস লিগের সেরা তরুণ খেলোয়াড়ের পুরস্কারও রিয়ালের ঘরে গেছে। তারকা মিডফিল্ডার জুড বেলিংহ্যাম পেয়েছেন এই খ্যাতি অর্জন করেছেন। আজ সোমবার এই তথ্য জানিয়েছে উয়েফা। বেলিংহ্যাম ১১ ম্যাচে ৪ গোল করেছেন। ৫টি অ্যাসিস্টও আছে তারা। ফাইনালে ভিনিসিউসের গোলে পাস এই বেলিংহ্যামের।
রিয়াল চ্যাম্পিয়ন হলেও উয়েফার সেরা একাদশে ফাইনালিস্ট ডর্টমুন্ড থেকেও সুযোগ পেয়েছেন ৪ জন। এছাড়া বায়ার্ন মিউনিখ, প্যারিস সেন্ট জার্মেই ও ম্যানচেস্টার সিটির একজন করে ফুটবলার চ্যাম্পিয়নস লিগের সেরা একাদশে জায়গা পেয়েছেন।
চ্যাম্পিয়নস লিগের সেরা একাদশ
গোলরক্ষক: কোবেল (বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড)
ডিফেন্ডার: ম্যাটসেন (বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড), ম্যাট হুমেলস (বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড), অ্যান্টোনিও রুডিগার (রিয়াল মাদ্রিদ) ও দানি কারভাহাল (রিয়াল মাদ্রিদ)
মিডফিল্ডার: ভিতিনহা (পিএসজি), জুড বেলিংহ্যাম (রিয়াল মাদ্রিদ), সাবিৎজার (বুরুশিয়া ডর্টমুন্ড)
ফরোয়ার্ড: ভিনিসিউস জুনিয়র (রিয়াল মাদ্রিদ), হ্যারি কেইন (বায়ার্ন মিউনিখ), ফিল ফোডেন (ম্যানচেস্টার সিটি)